Saturday, November 23, 2013

হতাশ মানুষকে যা বলবেন আর যা বলবেন না


আমাদের সবার চার পাশে অনেক মানুষ আছে যারা নানা কারণে হতাশায় ভোগে। তাদের সাথে কথা বলার সময় কি কি মাথায় রাখা উচিৎ আসুন তা জেনে নেই।

১. পাশে থাকার কথা জানান।
যা বলবেন: তুমি একা নও, পাশে আছি।
যা বলবেন না: তোমার চেয়ে অনেকেই খারাপ অবস্থায় আছে।

২. তাকে জানান, সে আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।
যা বলবেন: আমার কাছে তোমার গুরুত্ব অবশ্যই আছে।
যা বলবেন না: কেউ বলতে পারবেনা তাদের জীবনে সমস্যা নেই।

৩. তাকে সাহায্য করুন।
যা বলবেন: বুকে জড়াবো তোমায়?
যা বলবেন না: নিজের জন্য দুঃখ করা বন্ধ কর।

৪. হতাশা একটি কঠিন বাস্তবতা।
যা বলবেন: তুমি স্বাভাবিকই আছ।
যা বলবেন না: তুমি তো সব সময়ই হতাশ।

৫. আশার কথা শুনান।
যা বলবেন: খুঁজে দেখ এখনো অনেক পথ খোলা।
যা বলবেন না: হতাশ চেহারা নিয়ে ঘুরে বেড়িও না।

৬. হতাশা অতিক্রমের পথ দেখান।
যা বলবেন: যদি তোর ডাক শুনে কেই না আসে, তাবে একলা চল রে...
যা বলবেন না: তোমার নিজের দোষেই কিছু হয় না।

৭. তাকে বোঝান যে, আপনি তাকে বোঝেন।
যা বলবেন: তোমার কষ্টটা আমি অনুভব করতে পারছি না সত্যি, কিন্তু খুব ভাবে বুঝি কষ্টটা কোথায়।
যা বলবেন না: বিশ্বাস কর, আমি তোমার কষ্ট অনুভব করছি, আমারও একই সমস্যা হয়েছিল।

৮. আস্থা অর্জন করুন।
যা বলবেন: আমি তোমাকে ছেড়ে চলে যাচ্ছি না।
যা বলবেন না: তোমার যন্ত্রণা আর নিতে পারছি না।

৯. তার প্রতি যত্নশীল হোন।
যা বলবেন: তোমাকে সত্যি ভালবাসি (যদি সত্যি তা হয়)
যা বলবেন না: তোমার নিজের কথা বলতে বলতে বিরক্তি আসেনি এখনো?

১০. এক সাথে অর্জন কারা উপায় দেখান।
যা বলবেন: তোমার আচরণ বা কথায় আমি কষ্ট পাই না।
যা বলবেন না: মাতাল হইছো?

Meaning of Wife

Worries Invited For Ever
Who Irritates For Everything
Wonderful Instrument For Enjoyment
Women's Institute for Financial Education
Washing, Ironing, Feeding, Etc.
Worries Inherited For Ever
Worship, Instruction, Fellowship, Evangelism
Wonderful Item For Enjoyment
Washing Ironing Fun And Entertainment
Washing, Ironing, Feeding, Enjoyment
Wash, Iron, Fold, and Entertain
Washing, Ironing, Feeding, and Entertainment
Wonderful Instrument For Entertainment
Wholely Idiot and Funny Entertainer
Without Information Fighting Everytime
With Idiot For Ever

Sunday, August 25, 2013

খাঁটি মধু চেনার উপায়


খাঁটি মধু সম্পর্কে নিশ্চত হওয়ার সবচেয়ে ভাল উপায় যদি আপনি নিজে উপস্থিত থেকে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে আনতে পারেন। কিন্তু সেই সুযোগ ক'জনেরই বা আছে। তাই আসুন জেনে নিই কিছু সহজ পরীক্ষা যার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হবেন মধুটি কি খাঁটি নাকি নকল।

  • এক টুকরা কাগজের মধ্যে কয়েক ফোঁটামধু নিন। তারপর যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন। পিঁপড়া যদি মধুর ধারে কাছে না ঘেসে তবে তা খাঁটি মধু। আর পিঁপড়া যদি তা পছন্দ করে তবে মধুতে ভেজাল আছে।
  • মধুকে ফ্র্রিজের মধ্যে রেখে দিন। খাঁটি মধু জমবে না। ভেজাল মধু পুরাপুরি না জমলেও জমাট তলানী পড়বে।
  • এক গ্লাস পানি নিয়ে এর মধ্যে এক টেবিল চামচপরিমাণ মধু নিন। খুব ধীরে ধীরে গ্লাসটি শেক করুন। যদি মধু পানিতে পুরাপুরি দ্রবীভূত হয়ে যায় তবে তা ভেজাল মধু। আর মধু যদি পানিতে ছোট ছোট পিন্ডের আকারে থাকে তবে তা খাঁটি মধু।
  • একটুকরা সাদা কাপড়ের উপর সামান্য পরিমাণ মধু নিন এবং এবং কিছুক্ষন পর কাপড়টি ধৌত করুন। ধোয়ার পর কাপড়টিতে যদি কোন দাগ থাকে তবে মধুতে ভেজাল আছে। আর যদি কোন দাগ না থাকে তবে মধু খাঁটি।

Wednesday, June 12, 2013

জাতীয় পরিচয়পত্র বাংলাদেশ : নম্বরের গোপন সংকেত

বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরের গোপন সংকেত:
বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের অনেকেরই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে।
অনেকে এটাকে ভোটার আইডি কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পুর্ণ ভুল।
এটা ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র।
আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
  • প্রথম ২ সংখ্যা: জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬
  • পরবর্তী ১ সংখ্যা: এটা আর এম ও (RMO) কোড।
    • সিটি কর্পোরেশনের জন্য: ৯
    • ক্যান্টনমেন্ট: ৫
    • পৌরসভা" ২ 
    • পল্লী এলাকা: ১
    • পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা: ৩
    • অন্যান্য: ৪
  • পরবর্তী ২ সংখ্যা: এটা উপজেলা বা থানা কোড
  • পরবর্তী ২ সংখ্যা: এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
  • শেষ ৬ সংখ্যা: আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
  • বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্ম সাল।

Sunday, May 19, 2013

নারী-পুরুষের পার্থক্য

হাতের লেখা
  • পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
  • নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
  • নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
  • পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
  • নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
  • পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
  • নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
  • পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
  • পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
  • নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
  • নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
  • পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
  • নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
  • পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
  • নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
  • পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
  • পুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
  • নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
  • নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
  • পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
  • নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
  • পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
  • নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
  • পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
  • নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
  • পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
  • নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
  • পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
  • নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
  • পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
  • নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
  • পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।

Tuesday, May 14, 2013

আবহাওয়ায় বিপদ সংকেতের অর্থ

  • ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত:
    এর অর্থ বঙ্গোপসাগরের কোন একটা অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া বইছে এবং সেখানে ঝড় সৃষ্টি হতে পারে৷ (একটি লাল পতাকা )
  • ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত:
    সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে৷
  • ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত:
    এর অর্থ বন্দর দমকা হাওয়ার সম্মুখীন৷ (দুইটি লাল পতাকা)
  • ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত:
    এর অর্থ বন্দর ঝড়ের সম্মুখীন হচ্ছে, তবে বিপদের আশঙ্কা এমন নয় যে চরম নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে৷
  • ৫ নম্বর বিপদ সংকেত:
    এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে এবং ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষিণ দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে (মংলা বন্দরের বেলায় পূর্ব দিক দিয়ে)৷
  • ৬ নম্বর বিপদ সংকেত:
    এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঝড় হবে এবং আবহাওয়া দুযোগপূর্ণ থাকবে৷ ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের উত্তর দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে৷ (মংলা বন্দরের বেলায় পশ্চিম দিক দিয়ে)৷
  • ৭ নম্বর বিপদ সংকেত:
    এর অর্থ অল্প অথবা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড় হবে এবং এজন্য আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে৷ ঘূর্ণিঝড়টি সমুদ্রবন্দরের খুব কাছ দিয়ে অথবা উপর দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে৷(তিনটি লাল পতাকা)
  • ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত:
    এর অর্থ প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড় হবে এবং বন্দরের আবহাওয়া খুবই দুর্যোগপূর্ণ থাকবে৷ ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষিণ দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে (মংলা বন্দরের বেলায় পূর্ব দিক দিয়ে)৷
  • ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত:
    এর অর্থ প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে৷ ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের উত্তর দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করার আশঙ্কা রয়েছে (মংলা বন্দরের বেলায় পশ্চিম দিক দিয়ে)৷
  • ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত:
    এর অর্থ প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে এবং ঘূর্ণিঝড়টির বন্দরের খুব কাছ দিয়ে অথবা উপর দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে৷
  • ১১ নম্বর যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হওয়ার সংকেত:
    এর অর্থ ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সাথে সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়েগিয়েছে এবং স্থানীয় অধিকর্তার বিবেচনায় চরম প্রতিকূল আবহাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে

Sunday, May 5, 2013

ভুমিকম্পের কবলে পড়লে করনীয়


  • ভুমিকম্পের প্রথম ঝাঁকুনির সাথে-সাথে পরিবারের সবাইকে নিয়ে খোলা স্থানে আশ্রয় নিন।
  • যদি ঘর থেকে বের হতে না পারেন তবে, ইটের গাথুনির পাকা ঘর হলে- ঘরের কোনায়, কলাম ও বিমের তৈরী ভবন হলে- কলামের গোড়ায় আশ্রয় নিন।
  • আপনার বাসস্থান আধাপাকা বা টিনের তৈরী হলে খাটের নিচে আশ্রয় নিন।
  • ভুমিকম্প রাতের বেলায় হলে কিংবা দ্রুত বের হতে না পারলে সজাগ হওয়ার সাথে... সাথে ঘরের কোনে, কলামের গোড়ায় কিংবা শক্ত খাট বা টেবিলের নিচে আশ্রয় নিন।
  • ঘরে হেলমেট জতীয় কিছু থাকলে দ্রুত নিজের মাথায় পরুন ও অন্যদের পরতে বলুন।
  • রাতে ঘুমানোর সময় ভুমিকম্প হলে কোন হুড়াহুড়ি না করে গড়িয়ে মেঝেতে কুন্ডলি পাকিয়ে শুয়ে পড়ুন বিছানাকে ঢাল বানিয়ে। খেয়াল রাখবেন যেন বিচানার নীচে চলে না যান, বিছানার পাশে আশ্রয় নিন।
  • বিল্ডিং ভেঙ্গে পড়ার সময় সিলিং যখন কোন অবজেক্টের ওপর পড়ে একে গুঁড়িয়ে দেয়, ঠিক তার পাশেই ছোট্ট একটি খালি জায়গা বা void-এর সৃষ্টি হয়। একে বলা হয় সেফটি জোন বা ট্রায়াঙ্গল অফ লাইফ। তাই ভূমিকম্পের সময় বড় কোন সোফা বা বড় কোন অবজেক্ট যেটা কম কম্প্রেস করবে- এরকম কিছুর পাশে আশ্রয় নিলে বাঁচার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
  • ভূমিকম্পের সময় জানালা বা বারান্দা দিয়ে লাফ দেয়া এসবও করবেন না। কোন সোফা বা সাত নাম্বার পয়েন্টে যেভাবে বলেছি সেভাবে ঘরের মধ্যেই কোন অবজেক্টের পাশে আশ্রয় নিন।
  • ইন্ড্রাষ্টি কিংবা কারখানায় থাকলে দ্রুত বৈদ্যুতিক সুইচ ও গ্যাস লাইন বন্ধ করে দিন।
  • টাকা-পয়সা, সোনা-দানা কোন কিছু সংগে নেওয়ার লোভে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।
  • এই সময় কোনমতেই লিফট ব্যবহার করবেন না। কেননা বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে লিফট বন্ধ হয়ে আপনি সেখানে আটকা পড়তে পারেন।
  • ভূমিকম্পের সময় কখনই সিঁড়িতে আশ্রয় নেবেন না। সিঁড়ির ‘মোমেন্ট অফ ফ্রিকোয়েন্সী’ বিল্ডিং-এর চাইতে ভিন্ন হয় এবং অনেক সময় বিল্ডিং ভেঙ্গে না পড়লেও সিঁড়ি দ্রুত ভেঙ্গে পড়ে।
  • বড় ভূমিকম্পের পরপরই আরেকটা ছোট ভূমিকম্প হয় যেটাকে ‘আফটার শক’ বলে। এটার জন্যও সতর্ক থাকুন।
  • বৈদ্যুতিক,গ্যাস চালিত সব ধুরনের যন্ত্রপাতি ব্যবহারে বিরত থাকুন।
  • যদি বহুতল ভবনের ওপরের দিকে কোনো তলায় আটকা পড়েন, বেরিয়ে আসার কোনো পথই না থাকে, তবে সাহস হারাবেন না। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। আপনি এখানে আছেন সেটা উদ্ধারকারি দলের কাছে আওয়াজ পৌছানোর চেষ্টা করুন।
  • ভুমিকম্পের কারণে যদি আপনি আহত হন বা বিম, দেয়াল, স্লাব বা কংক্রিটের তৈরী কোন অংশে আপনার শরীর আটকে গেলে বা চাপা পড়লে বের হবার সুয়োগ যদি না-ই থাকে তবে বেশী টানা-হেচড়া করবেন না এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরন হয়ে আপনার দ্রুত মৃত্যু হতে পারে।
  • রেডিও থাকলে দূর্যোগ সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্য পাবার জন্য সেটি চালু রাখুন। টেলিফোন,মোবাইল চালু থাকলে প্রয়োজনীয় সাহায্য চাওয়ার জন্য এবং ক্ষয়ক্ষতি রিপোর্ট করার জন্য সেটি ব্যবহার করুন।
  • ম্যাচ জ্বালাবেন না। দালান ধ্বসে পড়লে গ্যাস লিক হয়ে থাকতে পারে।
  • ছোটখাট আঘাতে সম্ভব হলে নিজের পরিধেয় বস্ত্র ছিড়ে ক্ষতস্থান বেধে দিন।
  • চিৎকার করে ডাকাডাকি শেষ অপশন হিসেবে বিবেচনা করুন। কারণ, চিৎকারের সময় মুখে ক্ষতিকারক ধুলাবালি ঢুকে যেতে পারে। পাইপে বা ওয়ালে বাড়ি দিয়ে বা মুখে শিস বাজিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করতে পারেন। তবে ভাল হয় সাথে যদি একটা রেফারির বাঁশি বা হুইসেল থাকে, তার প্রিপারেশন নিয়ে রাখুন আগেই।
  • আহত লোকদের যতটুকু সম্ভব সাহায্য করুন। কেউ আটকা পড়লে চেস্টা করুন উদ্ধারের। না পারলে তাকে বা তাদেরকে পানি ও খাবার দিন এবং অভয় দিন।
  • মনে রাখবেন আপনার উত্তেজনা কিংবা ভয় আপনার জন্য সবচেয়ে বেশী ক্ষতির কারন হবে তাই যত বিপদেই পড়ুন না কেন কখনোই সাহস হারাবেন না।

Monday, April 1, 2013

Reasons of Drinking Lemon Water


Here is the top 10, among a lot, benefits of drinking lemon water, and I know after reading them you will want make it a regular habit, check them out:
  1. Boosts your immune system: Lemons are high in vitamin C and potassium, which stimulates brain and nerve function. Potassium also helps control blood pressure.
  2. Balances pH: Lemon is one of the most alkaline foods around. Yes, lemon has citric acid but it does not create acidity in the body once metabolized, so, you’ll reduce your body’s overall acidity.
  3. Helps with weight loss: To fight hunger cravings maintain a more alkaline diet, this is because lemons are high in pectin fiber.
  4. Aids digestion: It encourages the liver to produce bile which is an acid that required for digestion, which reduces heartburn and constipation.
  5. Is a diuretic: Lemons increase the rate of urination in the body, which helps purify it from toxins, therefore, helps keep your urinary tract healthy.
  6. Clears skin: Lemon water purges toxins from the blood which helps keep skin clear as well, this is thanks to the vitamin C component helps decrease wrinkles and blemishes.
  7. Freshens breath: The citric acid can erode tooth enamel, so it can help relieve tooth pain and gingivitis.
  8. Relieves respiratory problems: Warm lemon water helps get rid of chest infections and halt those pesky coughs.
  9. Keeps you zen: Vitamin C is one of the first things depleted when you subject your mind and body to stress.
  10. Helps kick the coffee habit: Normally after a glass of hot lemon water, you don’t crave coffee in the morning. Try it yourself!

Friday, March 29, 2013

দুঃখ-কষ্ট আল্লাহ ভালোর জন্যই দেন

আমাদের মাঝে অনেককেই দেখি যারা খুব আরাম আয়েশে জীবন কাটায়। আবার কারো কারো জীবনে দুঃখ কষ্ট লেগেই থাকে। এমন হয় কেন ?

আমাদের নবী (সাঃ) বলেন, আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।
[বুখারী, ৫৬৪৫]

অপর এক হাদিসে তিনি বলেন, যদি কারো উপর কোন কষ্ট আসে আল্লাহ তা'আলা এর কারণে তার গুনাহসমূহ ঝরিয়ে দেন, যেমনভাবে গাছ হতে পাতা ঝরে পড়ে।
[বুখারী, ৫৬৮৪]

তাই আমাদের কারো জীবনে যদি কোন কষ্ট আসে তবে বুঝে নিতে হবে আল্লাহ এর মাধ্যমে আমাকে সঠিক
পথে আনতে চান। আর একই সাথে আমার গুনাহ সমূহ মিটিয়ে দিয়ে আমাকে নিশ্পাপ ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করতে চান। সুবহান আল্লাহ।

Friday, March 22, 2013

ধূমপান ছাড়ার ১৩ উপায়!

ধূমপানের আসক্তি থেকে নিজেকে রক্ষার উল্লেখিত ১৩টি উপায় অনুসরণ করলে অবশ্যই ধূমপান ছাড়া সম্ভব। এই ১৩টি উপায় হচ্ছে-
  1. প্রথমে সিদ্ধান্ত নিন কেন ধূমপান ছাড়া আপনার জন্য জরুরী। অর্থাৎ কি কারণে ধূমপান ছাড়তে চান। যেমন ক্যান্সার ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি কামাতে।
  2. কোন ধরনের থেরাপি বা মেডিকেশন ছাড়া ধূমপান ছাড়া ঠিক নয়। কারণ সিগারেটের নিকোটিনের ওপর ব্রেইন অনেক ক্ষেত্রে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ছেড়ে দিলেই নানা উপসর্গ শুরু হয়। তাই সিগারেটের বিকল্প থেরাপির কথা চিন্তা করতে হবে।
  3. নিকোটিনের বিকল্প গাম, লজেন্স ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
  4. নিকোটিনের বিকল্প ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
  5. একা একা ধূমপান না ছেড়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্য (যদি ধূমপায়ী থাকেন), বন্ধু-বান্ধব ও সহকর্মীদের উৎসাহিত করে একসঙ্গে ধূমপান ত্যাগের ঘোষণা দিন।
  6. মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে হালকা ম্যাসাজ নিন।
  7. অ্যালকোহল পরিহার করুন।
  8. মনোযোগ অন্যদিকে নিতে ঘর পরিষ্কার করতে চেষ্টা করুন।
  9. ধূমপান ত্যাগের জন্য বার বার চেষ্টা করুন। একবার ছেড়ে দিলে দ্বিতীয় বার আর ধূমপান করবেন না।
  10. নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  11. প্রচুর পরিমাণ সবুজ শাক-সবজি ও রঙিন ফলমুল খান।
  12. ধূমপান বন্ধ করে যে আর্থিক সাশ্রয় আপনার হবে তার একটা অংশ হালকা বিনোদনে ব্যয় করুন।
  13. আর ধূমপান ছাড়ুন বন্ধু-বান্ধব বা প্রেমিককে খুশী করার জন্য নয়, বরং আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্যই টা করেছেন। এমন জোরালো অবস্থান নিন।

সফল বিবাহিত জীবনের জন্য যেই ব্যাপারগুলো প্রয়োজনীয়

  • দুইজন একই সাথে একই সময়ে রাগ করে থাকা যাবে না।
  • বাসায় একমাত্র সত্যিকারের আগুন লেগে গেলেই শুধুমাত্র একই সাথে দুজনই চিল্লাচিল্লি করুন। অন্যথায় নয়।
  • যদি আপনাদের দুজনের মধ্যে একজনকে ঝগড়ায় জিততে হয় তবে চেষ্টা করুন সেটি যেন আপনার জীবন সঙ্গী/সঙ্গিনী হয়।
  • তিরস্কার যদি করতেই হয়, তবে এমনভাবে করুন যাতে ভালোবাসা থাকে।
  • পিছনের ভুলগুলো টেনে আনা উচিত নয়।
  • নিজেদের দুইজনকে পৃথিবীর বাকি সবকিছু থেকে অগ্রাধিকার দিন।
  • একটি ঝামেলা খুব বেড়ে গেলে সেটি সমাধান না করা পর্যন্ত ঘুমাতে যাবেন না। সমস্যা সমাধান করেই তবে ঘুমাতে যান।
  • প্রতিদিন অন্তত একবার হলেও আপনার জীবন সঙ্গী/­সঙ্গিনীকে তার সম্পর্কে সুন্দর সুন্দর কথা বলুন।
  • আপনার দ্বারা কোনো ভুল হয়ে গেলে তা স্বীকার করার ক্ষমতা রাখুন, এবং এর জন্য বিনীতভাবে ক্ষমা চান।
  • মনে রাখবেন, ঝগড়া করার জন্য সবসময় দুজন মানুষের প্রয়োজন হয় এবং যার ভুল বেশি, সেই
  • সবসময় বেশি কথা বলার মাধ্যমে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা করে।

Thursday, March 14, 2013

কম্পিউটার আবিস্কারের আগে শব্দগুলোকে যেভাবে জানতাম

  • Windows ছিলো ঘরের জানালা
  • Application মানে বুঝতাম হেডমাস্টারের কাছে দেওয়া চিঠি
  • Mouse বলতে ইদুরকে বুঝতাম
  • Keyboard মানে ছিলো পিয়ানো
  • File ব্যাপারটা শুধু সরকারী অফিসেই ঘুষ দিয়ে ছাড়ানো কাগজ জানতাম
  • Hard Drive মানে চরম মজার একটা গাড়ির journey. 
  • Cut শুধুমাত্র ছুরি দিয়েই করা যেত
  • Web জন্মাতো আমাদের ঘরের কোনায়
  • Virus ছিলো একটা ফ্লু
  • Apple and Blackberry ছিলো দুটি ফলের নাম।

মেয়েদের অপছন্দের তালিকায় যে ছেলেরা

  • যেসব পুরুষ শিশুসুলভ আচরণ করে। যারা যেকোনো ছোট সমস্যায়ও নিজেরা সমাধান না করে মায়েদের পরামর্শে চলে।
  • যারা ধূমপান ও মদ্যপান করেন।
  • যাঁরা সবকিছুতেই সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেন।
  • যাঁরা কখনোই অন্যের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন না।
  • যাঁরা নিজেদের প্রেমিকা নিয়ে গর্ববোধ করেন না।
  • যাঁরা প্রেমিকার অবস্থান মূল্যায়ন করতে পারেন না।
  • যাঁরা প্রেমিকার অবস্থান মূল্যায়ন করতে পারেন না।
  • গত্বাঁধা পোশাকেই যাঁরা মেয়েদের দেখতে চান।
  • যাঁরা অর্থ ব্যয় করে নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে চান এবং অন্যের ওপর প্রভাব খাটাতে চান।
  • যাঁরা মেয়েদের সঙ্গে রাজনীতি, ব্যবসা ও খেলাধুলা নিয়ে আলোচনা করেন না। ভাবেন যে মেয়েরা কিছুই জানেন না।
  • যাঁরা কখনোই কথা শোনেন না, শুধু বলেই যান।

২০২০ সালের ফেসবুক

গিন্নির স্ট্যাটাস- আজ করল্লা আর লইট্যা শুটকি দিয়ে গরুর মাংসের দো পেয়াজি কর্ছি।
কর্তা অফিসে বসে- লাইক।কমেন্টস এ- ওয়াও! লাবু জানু,আই উইল বি হোম সুন ;) খ্যান্ট উয়েঠ :)
বাসার পিচ্চি- ডিসলাইক ,আমি বার্গার খামু।
বান্ধবি- এই রেসিপি টা লিখে শেয়ার দে না রে !আমিও রাধঁবো ওর জন্য
পাশের বাসার ভাবি-লাইক,এন্ড আমাকে এক বাটি দিয়েন তো আপা :)
বউয়ের আপন মা- আহারে আমার মেয়টা শশুর বাড়ি গিয়ে কি কষ্টেই না আছে,এখনি চুলো গুতাচ্ছে :( সবাই তোকে শুধু পোক করে নারে?
শাশুড়ি- কি যে রাধোঁ না তুমরা ? আমারে এই আইটেম থেকে আনট্যাগ করো,আজ আমি সাগুদানা আর দুধ খাবো।
ননদ- স্ট্যাটাসে লাইক ও না,ডিসলাইক ও না।বয় ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটে-জানু আমাকে কিন্তু আজকে তুমি চাইনিজে নিয়ে যাবা,ভাবি আজকেও ছাইঁপাশ রাধঁছে :(
দেবর- ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটে ।দোস্ত তোর মেসে বুয়ারে চাউল এক পট বাড়ায়া দিতে ক! আমি আইতাছি,দুপুরে খামু।
দাড়োয়ান- ম্যাডাম দর্জা জানলা বন কৈরা রান্ধেন ফিলিজ,অলরেডি পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন গন্ধের চোটে রিপোর্ট বাটনে কিলিক মারছে।
জরিনা খাতুন'স রেসিপি পেজ- আপনি আমাদের রেসিপি নিজের নামে চলানোয় আপনাকে আনফ্রেন্ড কর্তে বাধ্য হলাম।
বুয়া- কমেন্টস এ - ইসটেটাস পরে দিয়েন আগে শপিং মল থাইকা আইসা রান্না বওয়ান খালাম্মা।
অতঃপর মান ইজ্জত খাওনের দুষে একটু পরেই বুয়ারে ব্লক :-( :P:P:P